প্যারাডাইজ ইন্টারন্যাশনাল হাই স্কুল
বিশ্বমানের শিক্ষা প্রদান ও প্রসারের লক্ষ্যে ১৯৯৯ সালে গড়ে উঠেছিল অত্যাধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘প্যারাডাইজ ইন্টারন্যাশনাল হাই স্কুল’। শুরুতে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্লে গ্রুপ থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান হতো। এরপর ২০১৩ সালে ষষ্ঠ শ্রেণির কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্লে- গ্রুপ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করা হয়। পাশাপাশি ২০১৫ সাল থেকে English version এর কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমান স্কুলটিতে English version এর প্লে- গ্রুপ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত কার্যক্রম চলছে।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে উক্ত বিদ্যালয়ের সাথে জড়িত রয়েছেন উচ্চ শিক্ষিত, কর্মঠ, চৌকস ও অভিজ্ঞ শিক্ষক-শিক্ষিকামন্ডলী। তাঁদের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় বৃহত্তম মিরপুরে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অদ্যবধি বিদ্যালয়টি এর সুনাম ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত সকল পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে প্রতিবছরই A+ সহ আমাদের ছাত্র-ছাত্রীরা অবিস্মরণীয় সাফল্য অর্জন করে আসছে।
প্রতিটি শিক্ষার্থীকে একজন আদর্শ নগারিক সুলভ ব্যক্তিত্ব, শৃঙ্খলা, সত্যনিষ্ঠা ও উদারতা, স্বদেশ প্রেম, ধর্মীয় শিক্ষা, সৃজনশীলতা এবং যুগোপযোগী শিক্ষায় শিক্ষিত করাই আমাদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য। বর্তমানে আমাদের প্রতিষ্ঠানে প্লে গ্রুপ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত উভয় ভার্সনে ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়ন করছে। আপনাদের সহযোগিতা পেলে ভবিষ্যতে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত উন্নীত হবে ইনশাআল্লাহ।
“প্যারাডাইজ ইন্টারন্যাশনাল হাই স্কুল” ছাত্র-ছাত্রীদের প্রকৃত শিক্ষায় উচ্চ শিক্ষিত করার উচ্ছ্বল তারুণ্যে্র একটি দীপ্ত শিখা। প্যারাডাইজ শ্রেষ্ঠ শিক্ষা, উন্নত মেধা সৃষ্টির শেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান। শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের যৌথ প্রয়াস ছাড়া কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সার্বিক উন্নতি আশা করা যায় না। তাই অভিভাবক মহলের কাছে আমার প্রত্যাশা-উৎসাহ ও প্রেরণামূলক সহযোগিতা। তবেই শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ তাদের সঠিক শিক্ষা প্রয়োগ করে ছাত্র-ছাত
এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি ইটের গাঁথুনিতে জড়িয়ে আছে আমার স্বপ্ন । এটি এমন এক স্বপ্নের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেখানে প্রথাগত শিক্ষার বাইরে এসে শিক্ষার্থীরা তাদের সৃজনশীলতা বিকাশে সর্বোচ্চ সুযোগ পাবে । সুযোগ পাবে নিজেদের বিকাশিত করার, বহির্বিশ্বের উপযুক্ত করে নিজেকে মেলে ধরার ।
একটি স্কুল নির্ধারণ করে দেয় একটি জাতি উন্নতির কোন স্তরে নিজেদের নিয়ে যেতে পারবে । শিক্ষার কাঁধে ভর দিয়েই আমাদের সমস্ত অর্জন । আমাদের এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার সেই কাঁধকে শক্তিশালী করে চলেছে নিরন্তরভাবে । আর এক্ষেত্রে আমাদের সুশিক্ষিত শিক্ষক মণ্ডলী, আধুনিক শ্রেণিকক্ষ এবং নিরাপদ পরিবেশ সবথেকে বড় ভূমিকা পালন ক
সেই আবহমান কাল থেকে মানুষ প্রকৃতি থেকে একটি সুন্দর জীবনের জন্য যে জ্ঞান আহরণ করে তাই শিক্ষা । শিক্ষা মানুষকে ভালো ও মন্দের মধ্যকার বিভেদ শেখায় । মেধা ও প্রতিভা নিয়ে পৃথিবীতে কেউ জন্মায় না । প্রতিভা ও মেধার বিকাশ ঘটাতে হয় । আর এই বিকাশ পূর্ণাঙ্গভাবে সর্বপ্রথম ঘটে শ্রেণিকক্ষে । জন্ম নিলেই মানুষ মানুষ হয় না, মনুষ্যত্ব দিয়ে তাকে মানুষ বানাতে হয় । পিতামাতা হলো সন্তানদের জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম অধ্যাপক এবং পরিবারই হল সবচেয়ে বড় বিদ্যাপীঠ । শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল মেধা ও প্রতিভা বিকাশের অন্যতম স্থান । সেই বিকাশের অন্যতম কারিগর হল শিক্ষক । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জ্ঞান বিজ্ঞান, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চার কল্